ফাইন্যান্সিয়াল ফ্রিডম: ধনী হওয়ার 3টি এফেক্টিভ উপায় ও বিগিনারদের জন্য ইনভেস্টমেন্ট গাইড
আচ্ছা, যদি আপনাকে কোয়েশ্চেন করা হয়, পৃথিবীতে রিচ হওয়ার সবচেয়ে ইজি উপায় কোনটা? জব, বিজনেস, রিয়েল এস্টেট, স্টক মার্কেট, নাকি অন্য কিছু? এই কোয়েশ্চেনটা আমাদের অনেকের মাইন্ডেই আসে, বিশেষ করে যখন আমরা লাইফের জার্নি স্টার্ট করি। আজ থেকে প্রায় 37 বছর আগে, 18 বছর বয়সী এক সাধারণ মিডল-ক্লাস ফ্যামিলির ছেলেও এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছিলেন এবং ফাইনালি তিনি এমন কিছু পথের সন্ধান পান যা তাকে মাত্র 33 বছর বয়সেই একজন সেলফ-মেড মাল্টিমিলিওনিয়ারে পরিণত করে। তিনি হলেন এমজে ডিমার্কো, "দ্য মিলিয়নেয়ার ফাস্টলেন" বইয়ের অথার।
কিন্তু কীভাবে তিনি এটা পসিবল করলেন? আর আমরা, বিশেষ করে আজকের ইয়ং প্রফেশনাল ও হোমমেকাররা, কীভাবে কম বয়সেই ফাইন্যান্সিয়াল স্টেবিলিটি ও ফ্রিডমের দিকে এগোতে পারি? এই পোস্টে আমরা সেই সিক্রেটটা রিভিল করব এবং রিচ হওয়ার তিনটি মেইন পাথ – সাইডলেন, স্লো লেন ও ফাস্ট লেন – নিয়ে ডিসকাস করব। এর পাশাপাশি, বিগিনারদের জন্য কিছু বেসিক ইনভেস্টমেন্টের আইডিয়াও দেব যা ফাস্ট লেনের জার্নিকে আরও স্মুদ করতে পারে।
রিচ হওয়ার কমন আইডিয়া ভার্সেস রিয়্যালিটি: একটা ছোট সিনারিও
ইম্যাজিন করুন, আপনি সিটির সবচেয়ে বড় শপিং মলে গেছেন। পার্কিং লটে এন্টার করার মুখেই দেখলেন দুটো লাক্সারিয়াস কার আসছে। ফার্স্টটা একটা শাইনিং রোলস রয়েস, যেখান থেকে একজন সেভেন্টি প্লাস সিনিয়র সিটিজেন বের হলেন, যার হাঁটতে কিছুটা প্রবলেম হচ্ছে। তাকে দেখে আপনার মনে হতে পারে, "রিচ হতে হলে হয়তো লাইফের এন্ড পর্যন্ত ওয়েট করতে হয়, আর তখন হয়তো সেই ওয়েলথ এনজয় করার মতো ফিজিক্যাল স্ট্রেংথও থাকে না।"
ঠিক তখনই পাশে এসে থামল একটা অ্যাট্রাক্টিভ ল্যাম্বরগিনি। আর তা থেকে স্টাইলের সাথে নেমে এলেন থার্টিজের আশেপাশে থাকা এক এনার্জেটিক ইয়ং ম্যান, তার পার্টনারের হাত ধরে স্মাইলিং ফেসে মলের ভেতরে চলে গেলেন। খোঁজ নিয়ে জানলেন, তিনি একজন সেলফ-মেড মিলিয়নেয়ার।
এখন কোয়েশ্চেন হলো, আপনি কার মতো হতে চাইবেন? সিওরলি সেকেন্ড পার্সনের মতো, যিনি তারুণ্যের এনার্জি ও এনথুজিয়াজম নিয়ে নিজের আর্ন করা ওয়েলথ এনজয় করছেন। কিন্তু এটা কি আদৌ পসিবল? এমজে ডিমার্কোর মতে, হ্যাঁ, পসিবল – যদি আপনি রাইট পাথটা সিলেক্ট করতে পারেন।
এমজে ডিমার্কোর থিওরি: রিচ হওয়ার তিনটি পথ
এমজে ডিমার্কো তার রিসার্চে দেখেছেন, মানুষ জেনে বা না জেনে, মেইনলি তিনটি পাথের কোনো একটা ফলো করে ফাইন্যান্সিয়াল গোলের দিকে এগিয়ে যায়। আসুন, এই পাথগুলো সম্পর্কে ডিটেইলসে জানি।
1. সাইডলেন (Sidewalk): যেখানে ম্যাক্সিমাম মানুষ হারিয়ে যায়
- কারা এই পথে হাঁটেন?
সাইডলেনের ট্র্যাভেলাররা প্রেজেন্টকে নিয়ে বাঁচেন। তাদের কাছে "যাবৎ জীবেৎ সুখং জীবেৎ, ঋণং কৃত্বা ঘৃতং পিবেৎ" (যতদিন বাঁচো সুখে বাঁচো, লোন করে হলেও ঘি খাও) – এই পলিসিটাই মেইন। তাদের কোনো ফাইন্যান্সিয়াল প্ল্যানিং থাকে না, সেভিংসের কোনো ব্যাপার নেই। ইনকাম করেন এবং পুরোটাই স্পেন্ড করে ফেলেন, অনেক সময় ইনকামের চেয়ে বেশি। - কনসিকোয়েন্স:
এরা প্রায়শই লোনের ট্র্যাপে ফেঁসে যান, মাস শেষে টানাটানি লেগেই থাকে। লাইফের বেশিরভাগ টাইম অন্যের উপর ডিপেন্ডেন্ট থাকতে হয় এবং ওল্ড এজে ফাইন্যান্সিয়াল ইনসিকিউরিটিতে ভোগেন। এদের কাছে ফাইন্যান্সিয়াল ফ্রিডম একটা ইম্যাজিনারি ড্রিম মাত্র। ইয়ুথের এনার্জি শেষ হয়ে গেলে, এরা প্রায়শই নিজেদের লাককে ব্লেম করে বাকি লাইফ কাটান।
2. স্লো লেন (Slowlane): স্লো কিন্তু কম্পারেটিভলি সেফ জার্নি
- কারা এই পথে হাঁটেন?
স্লো লেনের ট্র্যাভেলাররা সাইডলেনের চেয়ে অনেক বেশি অ্যাওয়ার। তারা ফিউচার নিয়ে ভাবেন, রেগুলার সেভিংস করেন, বুঝে-শুনে স্পেন্ড করেন। জব করেন, স্যালারি থেকে টাকা বাঁচিয়ে ব্যাংকে রাখেন, প্রভিডেন্ট ফান্ড (EPF/VPF), পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড (PPF), ফিক্সড ডিপোজিটে ইনভেস্ট করেন। তাদের টার্গেট থাকে রিটায়ারমেন্টের পর একটা সিকিওর লাইফ। - অ্যাডভান্টেজ ও ডিসঅ্যাডভান্টেজ:
এই পথে রিস্ক কম, এবং একটা সার্টেন এজে (সাধারণত 50-60 বছর) গিয়ে ফাইন্যান্সিয়াল স্টেবিলিটি আসে। বাড়ি-গাড়ি হয়, কিন্তু ততদিনে লাইফের বেস্ট টাইমটা হয়তো পেরিয়ে যায়। ওয়েলথ এনজয় করার মতো ইয়ুথের এনার্জি বা এনথুজিয়াজম অনেক কমে আসে। তবে, সাইডলেনের আনসার্টেন ফিউচারের চেয়ে এটা নিঃসন্দেহে বেটার। আমাদের সোসাইটির বেশিরভাগ এডুকেটেড ও অ্যাওয়ার মানুষ এই পথেই চলেন।
3. ফাস্ট লেন (Fastlane): কুইক ফাইন্যান্সিয়াল ফ্রিডমের কি
- কারা এই পথে হাঁটেন?
ফাস্ট লেনের ট্র্যাভেলাররা ডিফারেন্ট মাইন্ডসেটের হন। তারা শুধু টাকা জমানো বা জব করে রিটায়ারমেন্টের ওয়েট করায় বিলিভ করেন না। তারা এমন কিছু ক্রিয়েট করতে চান যা তাদের জন্য প্যাসিভ ইনকাম বা কন্টিনিউয়াস ইনকামের সোর্স তৈরি করবে। তারা টাইমের চেয়ে ভ্যালুকে বেশি ইম্পরট্যান্স দেন। একটা বিজনেস বিল্ড করা, একটা সিস্টেম তৈরি করা, নিজের ইন্টেলিজেন্স ও স্কিলকে কাজে লাগিয়ে লার্জ স্কেলে ওয়েলথ ক্রিয়েট করাই তাদের টার্গেট। - ক্যারেক্টারিস্টিকস:
- কন্ট্রোল: এরা নিজেদের ইনকামের উপর ফুল কন্ট্রোল রাখতে চান, যা টিপিক্যাল জবে পসিবল নয়।
- এন্ট্রি: এমন বিজনেস বা কাজ সিলেক্ট করেন যেখানে ইজিলি এন্টার করা যায় এবং বড় মার্কেটের পটেনশিয়াল থাকে।
- নিড: মানুষের কোনো একটা স্পেসিফিক নিড ফুলফিল করার উপর ফোকাস করেন।
- টাইম: তারা এমন সিস্টেম তৈরি করেন যা তাদের পার্সোনাল টাইম থেকে ইনকামকে সেপারেট করে দেয়। অর্থাৎ, তারা ডিরেক্টলি কাজ না করলেও ইনকাম আসতে থাকে।
- স্কেলেবিলিটি: তারা এমন কিছু করেন যা ছোট থেকে স্টার্ট করে অনেক বড় করা যায়।
ফাস্ট লেনের পথে জার্নি: ইয়ং ও হোমমেকারদের জন্য প্র্যাক্টিক্যাল টিপস
ফাস্ট লেনের কথা শুনে হয়তো টাফ মনে হতে পারে, কিন্তু রাইট প্ল্যানিং ও এফোর্টে এই পথেও হাঁটা পসিবল। বিশেষ করে ইয়ং প্রফেশনাল এবং হোমমেকারদের জন্য কিছু এফেক্টিভ টিপস নিচে দেওয়া হলো:
1. স্কিল ডেভেলপমেন্ট ও নিজের বিজনেস স্টার্ট করুন
- প্রবলেম সলভার হোন: আপনার চারপাশে মানুষের কী কী প্রবলেম রয়েছে তা ফাইন্ড আউট করুন এবং সেই প্রবলেমের সলিউশনে আপনার স্কিল বা নলেজ কীভাবে কাজে লাগাতে পারেন তা ভাবুন।
- ডিজিটাল যুগের অ্যাডভান্টেজ নিন:
- ফ্রিল্যান্সিং: কনটেন্ট রাইটিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং, ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট – এরকম বহু কাজ অনলাইনে ঘরে বসেই করা যায়। Upwork, Fiverr-এর মতো প্ল্যাটফর্মগুলো এক্ষেত্রে গ্রেট হেল্প।
- অনলাইন টিচিং/কোর্সেস: আপনার যদি কোনো সাবজেক্টে ভালো স্কিল থাকে (যেমন: ল্যাঙ্গুয়েজ, ম্যাথস, প্রোগ্রামিং, কুকিং, স্টিচিং), তাহলে আপনি অনলাইনে অন্যদের শেখাতে পারেন বা নিজের কোর্স তৈরি করে সেল করতে পারেন।
- ছোট ই-কমার্স বা সোশ্যাল কমার্স: হোমমেকাররা তাদের তৈরি করা প্রোডাক্ট (যেমন: হ্যান্ডমেড জুয়েলারি, ড্রেস, ফুড আইটেম) ফেসবুক বা ছোট ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সেল করতে পারেন।
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ও ব্লগিং: আপনার যদি রাইটিং স্কিল ভালো থাকে এবং নির্দিষ্ট কোনো টপিকে (যেমন: ট্র্যাভেল, বুকস, টেকনোলজি, রেসিপি) ইন্টারেস্ট থাকে, তাহলে ব্লগিং স্টার্ট করতে পারেন। সেখানে বিভিন্ন প্রোডাক্টের অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক দিয়েও আর্ন করা পসিবল।
- ফেলিওরের ভয়কে ওভারকাম করুন: ইন্ডিয়াতে প্রতি 100টি নতুন বিজনেসের মধ্যে অনেকগুলোই হয়তো শুরুতে স্ট্রাগল করে – এই ফ্যাক্টটা ডিসকাറേজিং মনে হলেও, রিমেম্বার, প্রতিটি ফেলিওর একটা নতুন লেসন দেয়। যারা লেগে থাকেন, তারাই সাকসেসফুল হন। ছোট স্কেলে স্টার্ট করুন, রিস্ক কম নিন এবং শিখতে থাকুন।
2. স্মার্ট ইনভেস্টমেন্টের পথে ফার্স্ট স্টেপ
বিজনেস বা এক্সট্রা ইনকাম থেকে যে মানি আসবে, তা শুধু ব্যাংকে ফেলে না রেখে ইন্টেলিজেন্টলি ইনভেস্ট করা ইম্পরট্যান্ট। বিগিনারদের জন্য কিছু বেসিক ইনভেস্টমেন্টের আইডিয়া:
- মিউচুয়াল ফান্ডে SIP (Systematic Investment Plan): প্রতি মাসে একটা ফিক্সড অ্যামাউন্টের টাকা ভালো কোনো মিউচুয়াল ফান্ডে (বিশেষ করে ইনডেক্স ফান্ড বা ব্যালান্সড অ্যাডভান্টেজ ফান্ড) ইনভেস্ট করা বিগিনারদের জন্য একটা এক্সেলেন্ট অপশন। এতে রিস্ক কম থাকে এবং লং টার্মে চক্রবৃদ্ধি হারে (কম্পাউন্ডিং) ভালো রিটার্ন পাওয়ার পসিবিলিটি থাকে। (মিউচুয়াল ফান্ড সম্পর্কে ডিটেইলসে জানতে, আমাদের [আপনার ব্লগের অন্য কোনো প্রাসঙ্গিক পোস্টের লিঙ্ক, যদি থাকে] এই পোস্টটি পড়তে পারেন)।
- পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড (PPF) ও অন্যান্য সরকারি স্কিম: তুলনামূলকভাবে সেফ ইনভেস্টমেন্ট হিসেবে PPF, NSC (ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট) বা অন্যান্য স্মল সেভিংস স্কিম ভালো অপশন, বিশেষ করে যারা কম রিস্ক নিতে চান।
- গোল্ড ও রিয়েল এস্টেট (প্ল্যানড ওয়েতে): লং টার্মে গোল্ড বা প্রপার্টি ভালো ইনভেস্টমেন্ট হতে পারে। তবে, এগুলোতে বড় অ্যামাউন্টের টাকার প্রয়োজন হয় এবং লিকুইডিটি কম (ইজিলি সেল করে টাকা পাওয়া যায় না)। তাই, আপনার টোটাল ইনভেস্টমেন্টের একটা ছোট পার্ট এদিকে রাখতে পারেন, তবে অবশ্যই ভালোভাবে ভেরিফাই করে। মনে রাখবেন, "এসবের দাম সময়ের সাথে সাথে কেবল বাড়তেই থাকবে" – এই আইডিয়াটা সবসময় কারেক্ট নাও হতে পারে; শর্ট টার্মে প্রাইসের আপ-ডাউন হওয়া নরমাল।
- স্টক মার্কেট (কসাসলি): ডিরেক্টলি স্টক মার্কেটে ইনভেস্ট করতে হলে যথেষ্ট নলেজ ও রিসার্চের প্রয়োজন। বিগিনাররা শুরুতে ভালো ব্লু-চিপ কোম্পানিতে অল্প পরিমাণে ইনভেস্ট করতে পারেন অথবা এক্সপার্ট পোর্টফোলিও ম্যানেজারের হেল্প নিতে পারেন।
ইম্পরট্যান্ট ম্যাটার: নলেজ অ্যাকুইজিশন ও পেশেন্স
ফাস্ট লেনের জার্নি কোনো ওভারনাইট রিচ হওয়ার স্কিম নয়। এর জন্য প্রয়োজন:
- লার্নিং মাইন্ডসেট: যে টপিকেই কাজ করুন বা ইনভেস্ট করুন, সে বিষয়ে কন্টিনিউয়াসলি নলেজ গেইন করতে হবে। বুকস পড়ুন, কোর্স করুন, এক্সপার্টদের অ্যাডভাইস নিন।
- পেশেন্স: যেকোনো ভালো জিনিস তৈরি হতে টাইম লাগে। ডিমোটিভেটেড না হয়ে লেগে থাকতে হবে।
- ফাইন্যান্সিয়াল ডিসিপ্লিন: ইনকাম যাই হোক, একটা বাজেট মেইনটেইন করুন এবং রেগুলার সেভিংস ও ইনভেস্টমেন্ট করুন।
কনক্লুশন: আপনার পাথ আপনিই সিলেক্ট করুন
আমাদের সবার মধ্যেই বিচার-বুদ্ধি আছে সঠিক পথ চেনার ও চলার জন্য। নেপোলিয়ন যেমন বলতেন, "প্রকৃত হিরো তো সে, যে নিজের খারাপ ভাগ্যকেও বদলে দেয়।" তাই রিগ্রেট না করে, নিজের ভাগ্য নিজেই গড়ার ট্রাই করুন।
সাইডলেন, স্লো লেন, নাকি ফাস্ট লেন – কোন পথে আপনি হাঁটবেন, সেই ডিসিশন আপনার। তবে, ইয়ং এজে যদি ফাইন্যান্সিয়াল ফ্রিডমের স্বপ্ন দেখেন, তাহলে ফাস্ট লেনের প্রিন্সিপালগুলো ফলো করা এবং ইনকামের পাশাপাশি স্মার্ট ইনভেস্টমেন্টের দিকে ফোকাস করা ইন্টেলিজেন্ট ডিসিশন হবে। মনে রাখবেন, 10 বছর যদি সঠিকভাবে এই পথে চলতে পারেন, তবে রিচ হওয়া বা তার খুব কাছাকাছি পৌঁছানো ইম্পসিবল নয়।
আপনার থটস কী?
আপনি এই মোমেন্টে কোন পথে হাঁটছেন বলে মনে করেন? ফাস্ট লেনে পৌঁছানোর জন্য আপনার প্ল্যান কী? আপনার ভ্যালুয়েবল অপিনিয়ন বা কোনো কোয়েশ্চেন থাকলে নিচের কমেন্ট বক্সে আমাদের জানাতে পারেন। আপনার ফাইন্যান্সিয়াল জার্নিতে আমরা সবসময় সাপোর্টে আছি!
Santu DAS
Personal Finance Mentor | YouTube Growth Strategist
AI-driven money management & content growth expert